২ । চারার বয়স
: ৩৫-৪০ দিন। চারার বয়স ৫০-৫৫ দিন হলেও ফলনে তেমন হেরফের হয় না।
৩ । চারার সংখ্যা
: প্রতি গুছিতে ২-৩ টি।
৪ । রোপণ দুরত্ব
: ২৫ সে.মি. X ১৫ সে.মি.
৫ । জমির ধরণ
: মাঝারি নীচু থেকে স্বল্প নীচু জমি এ ধান চাষের জন্য উপযুক্ত।
৬ । ইউরিয়া সার (কেজি/বিঘা)
: ২৬
৭ । টিএসপি সার (কেজি/বিঘা)
: ১০
৮ । এমওপি সার (কেজি/বিঘা)
: ১৩
৯ । জিপসাম সার (কেজি/বিঘা)
: ৯
১০ । জিংক সালফেট সার (কেজি/বিঘা)
: ১
১১ । সার প্রয়োগ পদ্ধতি
: সর্বশেষ জমি চাষের সময় সবটুকু টিএসপি, জিংক সালফেট, জিপসাম এবং এমপি সার প্রয়োগ করতে হবে। ইউরিয়া সার সমান তিন কিস্তিতে প্রয়োগ করতে হবে। যথা রোপনের ১৫ দিন পর ১ম কিস্তি এবং ২৫-৩০ দিন পর ২য় কিস্তি এবং ৪৫-৫০ দিন পর ৩য় কিস্তি প্রয়োগ করতে হবে।
১২ । আগাছা দমন
: রোপনের পর অন্তত ২৫-৩০ দিন পর্যন্ত জমি আগাছা মুক্ত রাখতে হবে।
১৩ । রোগ বালাই ও পোকামাকড় ব্যবস্থাপনা
: ব্রি ধান৭৭ এ রোগ বালাই ও পোকামাকড়ের আক্রমণ প্রচলিত জাতের চেয়ে অনেক কম হয়। তবে রোগবালাই ও পোকা মাকড়ের আক্রমণ দেখা দিলে সমন্বিত বালাই দমন ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে রোগবালাই ও পোকামাকড় দমন করতে হবে।
১৪ । ফসল পাকা ও কাটা
: অগ্রহায়ণ মাসের মাঝামাঝি (ডিসেম্বর মাসের ১ম সপ্তাহ) ধান কাটার উপযুক্ত সময়। শীষের শতকরা ৮০ ভাগ ধান পেকে গেলে দেরি না করে ধান কেটে নেওয়া উচিৎ।